এপ্রিল ২০১৭ সালের পর এবারই প্রথম,
GBPUSD পেয়ারকে ১.২৫০৬ প্রাইসে নেমে
আসতে দেখা
যায়. কারণ,
বর্তমান সময়ের
আন্তর্জাতিক রাজনীতির
আলোচিত বিষয়
ব্রেক্সিট চুক্তি
সংসদ থেকে
তুলে নেওয়া
হয় এবং
পুনরায় তদন্তের
জন্য ব্রাসেলসে
ফিরে যায়,
হাউজ অফ
কমন্সের সম্মতির
জন্য. ইউরোপিয়ান
কোর্ট অফ
জাস্টিসের রায়
মোতাবেক, সদস্য
রাষ্ট্রগুলোর সাথে
পরামর্শ ছাড়াই
ইউরোপীয় ইঊনিয়ন
ছেড়ে যাওয়ার
সিদ্ধান্ত তাদের
জন্য বিপরীত
হতে পারে.
এদিকে ব্রিটিশ
সরকার বারবার
বলছে, তারা
ইউরোপীয় ইঊনিয়ন
ছেড়ে যাওয়ার
সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার
করবে না.
ব্রেক্সিট চুক্তির
পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা
না থাকা
সত্বেও প্রধানমন্ত্রী
থেরেসা মে
সংসদীয় ভোটে
প্রতিদ্বন্দীতা করেন
অন্যদিকে বিরোধীদলীয়
নেতা করবিনস্
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের
দাবি জানায়.
এদিকে সোমবার
প্রকাশিত তথ্যমতে,
শিল্প ও
উৎপাদনের অপ্রত্যাশিত
পতন ব্রিটিশ
সরকারের জন্য
হুমকিস্বরূপ. National Institute of Economic
and Social Research (NIESR) এর প্রকাশিত
তথ্যমতে, বিগত
তিন মাসে
যেখানে অর্থনৈতিক
প্রবৃদ্ধি ০.৪% ছিল বর্তমানে
তা ০.৩% এসে দাড়িয়েছে.
এর সাথে
৩% বোনাসসহ
যুক্তরাজ্যে আগামী
মঙ্গলবার বেকারত্বের
হারের ফলাফল
প্রকাশিত হবে.
এদিকে International Labor Organization
(ILO) এর বেকারত্বেও
হার ৪.১%-এ অপরিবর্তীত
থাকবে.
GBPUSD পেয়ার উল্লেখিত সর্বনিম
প্রাইস ১.২৫-এ touch করে তার নেগেটিভ
অবস্থান থেকে
ফিরে আসে.
গত সপ্তাহের
দ্বিতীয়ার্ধ পর্যন্ত
প্রাইস Descending Trend Line এর মধ্যে অবস্থান
করছিল কিন্তু
শেষ পর্যন্ত
ট্রেন্ড লাইন
ব্রেক করে
১০০ পিপস
এরও বেশি
নীচে চলে
আসে. ৪
ঘন্টার চার্টে
আমরা দেখি
একটি ২০ simple
moving average line (SMA) উল্লেখিত ট্রেন্ড
লাইনের সাথে
মিলিত হয়
যেখানে Technical Indicator –গুলি strong sell এর
signal দেয়. পরবর্তী সাপোর্ট
লেভেল ১.২৫০০ যদি প্রাইস
ব্রেক করে
তাহলে আমরা
মার্কেটকে ১.২৩৩০-১.২৩৫০
লেভেলে দেখতে
পারি যেখানে
২০১৬ এবং
২০১৭ সালে
একাধিকবার হাই
এবং লো
প্রাইস তৈরী
করে.
ফরেক্স-এ অ্যাকাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন
ফরেক্স-এ অ্যাকাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন